Skip to main content

ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর অর্ধেকের কম চাকরী, উদ্বেগ প্রকাশ AICTE এর

ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর অর্ধেকের কম চাকরী, উদ্বেগ প্রকাশ AICTE এর


ইঞ্জিনিয়ারিং পাশের পর অর্ধেকের কম চাকরী



Today Bengali News : সারা দেশ জুড়ে যে ইঞ্জিনিয়ারিং [Engineering] চাকরীর বাজার মন্দা, এ তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল খোদ অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন ( AICTE)। প্রতি বছর যত ছাত্র- ছাত্রী ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে বেরোচ্ছে, তার অর্ধেকের বেশীর চাকরী নেই। এমনটাই বলছে, বিভিন্ন রিপোর্ট। শুধু চাকরী পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়। প্রতিবছর ফাঁকা থেকে যাচ্ছে অনেক সংখ্যক সিট। এরাজ্যের অবস্থা ও যে খুব ভালো সেটিও বলা যাবে না। তবে অনান্য রাজ্যের তুলনায় একটু ভাল। AICTE এর রিপোর্ট অনুযায়ী,  ২০১৭-১৮ সালে মোট আসন সংখ্যা  ছিল ৩৫,৯৬৩ টি। কিন্তু ভর্তি হয়ে ২১ হাজার ১৪৬ জন। ফলে বিপুল সংখ্যক একটি সিট খালি থেকে যাচ্ছে। আবার ২০১৩-১৪ সালে সেশনে ৩৫,০২৩ সিট ছিল কিন্তু ভর্তি হয় ২৪১৭৭ জন। যারা  ২০১৭-১৮ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং  পাশ করে বের হয়।  যাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ১১,০৩১ জন।

 আরও পড়ুন  যেকেউ আপনাকে গ্রুপে অ্যাড করতে পারবে না, হোয়াটঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার

অনান্য রাজ্যের হাল কেমন ২০১৭-১৮ সেশনে ?  AICTE এর রিপোর্ট বলছে, বাংলার থেকে অনেক রাজ্যের হাল আরও খারাপ। গুজরাটে ৬৭,৪৪২ টি আসনে ভর্তি হয়েছিল ৩২৭৫৪ জন। তাদের মধ্যে চাকরী পেয়েছে ৯৩৭৯ জন। রাজস্তানের অবস্থা ও একই। চাকরী হয়েছে ৮৩৪৩ জনের। আসনের বিচারে মহারাস্ট্র অনেক এগিয়ে।  প্রায় দেড় লাখের বেশি সিট সেখানে। ভর্তি সংখ্যা ৯০ হাজারের বেশী। কিন্তু ৫০ শতাংশ ও চাকরি হয় নি।

কিন্তু সারা দেশ জুড়ে ইঞ্জিনিয়ানিং [ Engineering Job] চাকরী এই মন্দার জন্য কি কারন দায়ী? বিশেষজ্ঞ রা বলছে, কলেজ গুলিতে উপযুক্ত পাঠ হচ্ছে না। কোম্পানী নিয়োগ করার আছে,  দেখে নেয় যে প্রার্থী পুরো পুরি তৈরী কিনা!  শিক্ষকদের মতে সংস্থার চাদিহার মত, সিলেবাসে সংষ্করন করা দরকার। কোম্পানী ঠিক কি চাইছে, সেই মত প্রশিক্ষন দরকার।

Comments

Popular posts from this blog

SSC MTS জব প্রোফাইল, স্যালারি, প্রোমোশন, ডিউটি, পোস্টিং ডিটেইলস

SSC MTS জব প্রোফাইল, স্যালারি, প্রোমোশন, ডিউটি, পোস্টিং ডিটেইলস টু'ডে বেঙ্গলি নিউজ : SSC MTS ( মাল্টি টাস্কিং স্টাফ) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছে আজই। মাধ্যমিক যোগ্যতায় কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন অফিসে এই নিয়োগের মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করা হয়। তো অনেকেই জানতে চান, SSC MTS এর কাজ কী? স্যালারি কত? প্রোমোশন আছে কি নেই! কত সময় ডিউটি করতে হয়? ইত্যাদি ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন। আজ সবকিছু নিন্ম লিখিত পোস্টে আলোচনা করা হল - প্রথমেই বলে রাখি, SSC MTS গ্রুপ ডি লেবেলের চাকরী কিন্তু তার মানে এই নয়, আপনাকে রেলের গ্রুপ ডি দের মত কাজ করতে হবে। এর চাকরীর পোস্টিং যেকোনো স্টেটে  অর্থাৎ আপনি ফর্ম ফিলাপের সময় যে রাজ্যে সিলেক্ট করবেন, সেই রাজ্যেই চাকরী হবে। ট্রান্সফার হলে, ঐ রাজ্যের মধ্যেই কোনো অফিসে ট্রান্সফার করা হয়, অন্য রাজ্যে ট্রান্সফার করে পাঠানো হয় না। SSC MTS চাকরীর নির্দিষ্ট কোনো কাজ নেই। যে ডিপার্টমেন্টে আপনার চাকরী হবে সেখানে আপনার পদ অনুযায়ী যে কাজ থাকবে, সেই কাজই আপনাকে দেওয়া হবে। মূলত যারা কম্পিউটার জানে, তাদের কম্পিউটার রিলেটেড কাজ দেওয়া হয়, আর অন্যদের ফাইল ওয়ার্ক, পেপার ওয়ার্ক, টে

স্টেশন মাস্টার জব প্রোফাইল, প্রমোশন, স্যালারি, কাজ, অনান্য সুযোগ ডিটেইলস

স্টেশন মাস্টার জব প্রোফাইল, প্রমোশন, স্যালারি, কাজ, অনান্য সুযোগ ডিটেইলস Today Bengali News :  'স্টেশন মাস্টার' শব্দটি শুনলেই একটি সাদা পোষাকের মানুষ আর প্লাটফর্মের ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে। ছাত্র- ছাত্রী রা অনেক দিন থেকেই অপেক্ষা করে আছে, কবে স্টেশন মাস্টার পদের ভ্যাকান্সি বের হবে! NTPC 2019 নিয়োগের মাধ্যমে স্টেশন মাস্টার পোস্টে অনেক শূন্যপদে নিয়োগ হবে। এবার জেনে নেই, এই স্টেশন মাস্টার পদের কাজ কি, স্যালারি, প্রমোশন, কাজের সময়, ছুটি কেমন পাওয়া যায়, সব কিছু ডিটেইলস। আগে পোস্ট টি ছিল ASM অর্থাৎ অ্যাসিস্টান্ট স্টেশন মাস্টার। এবছর, রেল বোর্ড সেটি পরিবর্তন করে SM. অর্থাৎ স্টেশন মাস্টার করে দিয়েছে। এক লাইনে যদি স্টেশন মাস্টারের দায়িত্ব  বলতে হয়,  তাহলে কোনো একটি নির্দিষ্ট স্টেশনের সমস্ত দায়িত্ব তার কাঁধে থাকে। প্লার্টফর্মের ট্রেন পাসিং, সিগন্যালিং  তার মূল দায়িত্ব হলেও, যাত্রীদের সুরক্ষা, কোনো ঝামেলা হলে স্টেশনে, অসুস্থতা বিষয়ক সমস্যা, আরও স্টেশনের অনান্য যাবতীয় বিষয়ের সমস্ত বিষয়ের জন্যে তাকে জবাবদিহি দিতে হয়।  অনেক ছোটো স্টেশন আছে, সেখানে স্টেশন মাস্টার কে মাঝে মাঝে, পা

রেল গ্রুপ ডি মেডিকেল পরীক্ষায় ছেলে ও মেয়েদের কী কী টেস্ট হয়?

রেল গ্রুপ ডি মেডিকেল পরীক্ষায় ছেলে ও মেয়েদের কী কী টেস্ট হয়? Today Bengali News : রেলের গ্রুপ ডি নিয়োগের সবথেকে শেষ ধাপ হল মেডিকেল পরীক্ষা।প্রথমেই বলি, রেলের গ্রুপ ডি তে PET অথার্ৎ 'মাঠ' ক্লিয়ার করা মানেই ৯৯% চাকরী পেয়ে যাওয়া যদি আপনার ডকুমেন্টস সব সঠিক থাকে।  গ্রুপ ডি মেডিকেল থেকে বাদ পড়ে খুব কম ঘটনাই আছে। তবে কিছু জিনিষ আপনি খেয়াল না রাখলে, বাদ পড়তে পারেন। অনেকেই প্রশ্ন করেন, আমার চসমা আছে, আমি কি বাদ পড়ব? এই সব কিছু নিয়ে নীচের  পোস্টে রেলের গ্রুপ ডি মেডিকেল টেস্ট  নিয়ে ডিটেইলসে আলোচিত হল - ১। ডিসটান্স ভিসন টেস্ট :   এটি ছেলে ও মেয়েদের ক্ষেত্রে হয়। আপনাকে ৬ মিটার দূরে বসিয়ে, সামনে বোর্ডে বড়, ছোটো হরফে ইংরাজী লেটার থাকবে। সেগুলি আপনাকে পড়তে হবে। এখানে ৬/১২ লেবেলের লেটার গুলো পড়তে পারলেই কোয়ালিফাই করবেন। নীচের ছবিতে লক্ষ্য করুন - ২। নিয়ার ভিসন টেস্ট ( Near Vision Test)   -  এটিও ছেলেদের ও  মেয়েদের ক্ষেত্রে হবে। এখানে আপনার চোখের খুব কাছাকাছি বোর্ডে বড়,  ছোট হরফে ইংরাজী লেটার থাকবে, সেগুলি পড়তে হবে। নীচের ছবিতে লক্ষ্য করুন- ৩। কালার ব্লাইন্ডনেস টেস্